পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ও জাতির মানুষ বিভিন্ন রকমের কথা বলে। তবে যা-তা কথা বললেই তাকে Language বা ভাষা বলা যাবে না। কারণ তার কথাটি পূর্ণ অর্থবোধক হতে হবে। এসব ভাষা লেখার জন্য ও বলার কতকগুলি সঠিক নিয়ম-কানুন রয়েছে। আর এসব নিয়ম-কানুনই Grammar বা ব্যাকরণ নামে পরিচিত।
যেমন -
★ ইংরেজি ভাষা শেখার জন্য রয়েছে English Grammar.
★বাংলা ভাষা শেখার জন্য রয়েছে Bangla Grammar.
এবং আরবি ভাষা শেখার জন্য রয়েছে Arabic Grammar.
প্রথমে জানবো ভাষা ( Language ) কী?
মানুষ যে ভাষায় কথা বলে বা লিখে মনের ভাব প্রকাশ করে তাকে ভাষা বলে।
ভাষার ইংরেজি নাম হল Language (ল্যাঙ্গুয়েজ)।
![]() |
Grammar |
English Grammar কাকে বলে?
যে বই পড়লে ইংরেজি ভাষা শুদ্ধরুপে লিখতে পড়তে ও বলতে পারা যায় তাকে ইংরেজি গ্রামার বা English Grammar বলে।
English Grammar কত প্রকার ও কী কী?
English Grammar বা ইংরেজি ব্যাকরণ কে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
যথা-
1.Orthography (অর্থগ্রাফি) - বর্ণ শুদ্ধিকরণ।
2.Etymology (এটিমলজি) - শব্দ প্রকরণ।
3.Syntax (সিনট্যাক্স) - বাক্য গঠন।
4.Punctuation (পাঙ্কচুয়েশন) - বিরাম চিহ্ন প্রকরণ।
5.Prosody (প্রসডি) - ছন্দ প্রকরণ।
1.Orthography ( বর্ণ শুদ্ধিকরণ ) ঃ English Grammar এর যে অংশে letter বা বর্ণের বিশুদ্ধ উচ্চারণ ও প্রকারভেদ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়,তাকে orthography বলে।
2.Etymology ( শব্দ প্রকরণ ) ঃ English Grammar এর যে অংশে word বা শব্দের বুৎপত্তি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়, তাকে etymology বলে।
★বুৎপত্তি শব্দের অর্থ জন্ম বা উৎপত্তি।
3.Syntax ( বাক্য গঠন ) ঃ English Grammar এর যে অংশে sentence এর গঠন ও প্রকারভেদ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়, তাকে syntax বলে।
4.Punctuation ( বিরাম চিহ্ন প্রকরণ ) ঃ English Grammar এর যে অংশে ( comma , ) - ( semi colon ; ) - ( full stop . ) - ( interrogation mark ? ) ইত্যাদি বিরাম চিহ্ন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়, তাকে punctuation বলে।
5.Prosody ( ছন্দ প্রকরণ ) ঃ English Grammar এর যে অংশে ইংরেজি কবিতার ছন্দ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়, তাকে prosody বলে।
Post a Comment